বৈকুণ্ঠ
থেকে লক্ষ্মী এল পৃথিবীর এই মাটি তে
জয়রামবাটী তে , জয়রামবাটী তে –
জয়রামবাটী তে , জয়রামবাটী তে –
সত্যি সত্যি মা
যে আমাদের সাক্ষাৎ মা লক্ষ্মী তার প্রমান আমরা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে পেয়ে
আসছি।
একবার কামারপুকুর গ্রামে এক ঝি-সাগরের মা
শ্রীমাকে অসুস্থ দেখে খুব সেবা করেছিলেন । মা তাঁকে আশীর্বাদ দিয়েছিলেন যে তাঁর কোনও দিন ভাত কাপড়ের
অভাব হবে না । লক্ষ্মীর আশীর্বাদে সেই দরিদ্র মেয়েটির কখনই ভাত কাপড়ের কষ্ট হয় নি
।
আর একটা ঘটনা, একবার জয়রামবাটিতে খুব দুর্ভিক্ষ হল ।
চাষীরা মায়ের কাছে প্রার্থনা জানালো । বৈকুন্ঠের লক্ষ্মী মা সারদার কৃপায়
জয়রামবাটিতে খুব বৃষ্টি হল । মায়ের আশীর্বাদে চাষীদের গোলা ভরে উঠলো শস্যে । মা
সারদা লক্ষ্মীর কৃপায় সেই বৎসর খুব ফসল ফলেছিল ।
স্বয়ং শ্রীমায়ের মুখেও আমরা তাঁর লক্ষ্মী স্বরূপিনীর আভাস পাই ।একবার একবার এক ভক্ত মহিলা মা কে প্রশ্ন করলো
স্বয়ং শ্রীমায়ের মুখেও আমরা তাঁর লক্ষ্মী স্বরূপিনীর আভাস পাই ।একবার একবার এক ভক্ত মহিলা মা কে প্রশ্ন করলো
মা যে সাধারন স্ত্রীলোকের মতো রুটি
বেলছেন , ঘরকন্নার
কাজ করছেন– এসব কি? মায়া নাকি? এর উত্তরে সহজ ভাবে মা বললেন–“মায়া বই কি ! মায়া না হলে আমার এ দশা কেন? আমি
বৈকুণ্ঠে নারায়ণের পাশে লক্ষ্মী হয়ে থাকতুম । ভগবান নরলীলা করতে ভালবাসেন কিনা!”
অপর একজায়গায় তীর্থ যাত্রাকালে জগন্নাথকে দর্শন করে মা বললেন–“জগন্নাথকে দেখলুম যেন পুরুষ সিংহ, রত্নবেদীতে বসে রয়েছেন, আর আমি দাসী হয়ে তাঁর সেবা করছি!”
তাই আসুন এই পূন্য লগ্নে মা কে বন্দনা করি এই মন্ত্রে
অপর একজায়গায় তীর্থ যাত্রাকালে জগন্নাথকে দর্শন করে মা বললেন–“জগন্নাথকে দেখলুম যেন পুরুষ সিংহ, রত্নবেদীতে বসে রয়েছেন, আর আমি দাসী হয়ে তাঁর সেবা করছি!”
তাই আসুন এই পূন্য লগ্নে মা কে বন্দনা করি এই মন্ত্রে
যা দেবী সর্বভূতেষু
লক্ষ্মীরূপেন সংস্থিতা
নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ।।
No comments:
Post a Comment