Sunday, May 11, 2014

Swamiji(Swami Vivekananda) lived the ideal of fearlessness even as a small child. When he was barely 8 years old.He used to visit a friend of his,whose family had a Champaka tree in their compound. The Champaka flowers are said to be liked by Shiva and were incidentally a favorite of Swamiji’s too. This was Swamiji’s favorite tree and he loved to dangle head down from it! One day as he was swinging from the tree, the old and nearly blind grandfather of the house recognized his voice and approached him. The old man was afraid that the boy might fall and hurt himself or worse that he might lose some of his precious Champaka flowers! He called Naren (which was Swamiji’s pre-monastic name) down and told him not to climb the tree again. “Why?” asked Naren. “Because”..the old man answered…”a Brahmadaitya (a ghost of a Brahmin) lives in that tree…and at night he goes about dressed all in white, and he is terrible to look at!” This was news to Naren, who wanted to know what else this Ghost could do besides wander about. The old man replied…”And he breaks the necks of those who climb the tree!”
Naren simply nodded and said nothing and the old man went away smiling to himself in triumph. As soon as he had gone some distance, Naren climbed the tree again and was dangling back in his former position. His friend…who was there all along…cried out…”Naren! The Brahmadaitya is sure to catch you and break your neck!” Naren laughed heartily and said…”What a silly fellow you are! Don’t believe everything just because someone tells you! If the old grandfather’s story were true…then my neck would have been broken long ago!”
And this was Swamiji as a young boy…Bold AND fearless with an exceptionally strong common sense!
________________________________________________________________________
One morning in Sarnath, after visiting the temple of Mother Durga, the Swami was passing through a place, where there was a large tank of water on one side and a high wall on the other. Here, he was surrounded by a troop of large monkeys. They were not willing to allow him to pass…and there was no other way. As he tried to walk past them, they howled and shrieked and clutched at his feet. As they pressed closer, he began to run; but the faster he ran, the bolder the monkeys got and they attempted to bite at him. When it seemed impossible for him to escape, he heard an old sannyasi calling out to him: “Face the brutes!” The words brought him to his senses. He stopped running and turned majestically to boldly face the irate monkeys. As soon as he did that, they fell back and fled! With reverence and gratitude he gave the traditional greeting to the sannyasi, who smilingly responded with the same, and walked away.
Be Bold.. Be Strong.. Be Heroes..
________________________________________________________________________
Swami Vivekananda was having a long trek in the Himalayas when he found an old man extremely exhausted standing hopelessly at the foot of an upward slope. The man said to Swamiji in frustration, ‘Oh, Sir, how to cross it; I cannot walk any more; my chest will break.’
Swamiji listened to the old man patiently and then said, ‘Look down at your feet. The road that is under your feet is the road that you have passed over and is the same road that you see before you; it will soon be under your feet.’ These words emboldened the old man to resume his onward trek.
Bring light to the ignorant and bring more light to the intelligent..
________________________________________________________________________
In America, Swamiji was watching some boys. They were standing on the bridge trying to shoot at egg-shells that  were floating on the river, but they always missed the target. Swamiji took the gun and aimed at the shells. He fired twelve times and every time he hit an egg-shell. The boys asked Swamiji: ‘Well Mister, how did you do it?’ Swamiji said ‘ Whatever you are doing, put your whole mind on it. If you are shooting, your mind should be only on the target. Then you will never miss. If you are learning your lessons, think only of the lesson. In my country boys are taught to do this.’
Power of concentration
________________________________________________________________________
Narendra (Swami Vivekananda) was a master story-teller whose words were as magnetic as his personality. When he spoke everyone listened in rapt attention forgetting their work. One day while in school, Narendra was talking animatedly to his friends during a class recess. Meanwhile, the teacher had entered the classroom and had begun to teach his subject. But the students were too absorbed in Narendra’s story to pay any attention to the lesson. After some time had passed, the teacher heard the wishpering and understood what was going on! Visibly annoyed, he now asked each student what he had been lecturing on. None could answer. But Narendra was remarkably talented; his mind could work simultaneously on two planes. While he had engaged one part of his mind in talking, he had kept the other half on the lesson. So when the teacher asked him that question, he answered correctly. Quite nonplussed, the teacher inquired who had been talking so long. Everybody pointed at Narendranath, but the teacher refused to believe them. He then asked all the students except Narendra to stand up on the bench. Narendra also joined his friends and stood up. The teacher asked him to sit down. But Narendra replied: ‘No sir, I must also stand up because it was I who was talking to them.’
Honesty and Truth are the best policy
________________________________________________________________________
Before he left London, one of his British friends put this question to him: `Swami, how do you like now your motherland after four years’ experience of the luxurious, glorious, powerful West?’ Swamiji said: `India I loved before I came away. Now the very dust of India has become holy to me, the very air is now to me holy; it is now the holy land, the place of pilgrimage, the Tirtha!’
Now the very dust of India has become holy to me !

সত্যি কি আমরা ঠাকুর কে বুঝতে পেরেছি ? হয়তো না। অষ্টদশ শতকে,বিশ্বের ধর্ম জগতে যখন এক চরম অব্যবস্থার সৃষ্টি হয়ে ছিল, চার্লস ডারুইন, হাক্সলে,হারবারট স্পেনসার প্রমুখ ধর্ম কে সম্পূর্ণ অস্বীকার করতে শুরু করলেন, সমগ্র ভারতে যখন বামাচার ও নানা কুৎসিত আচার, কর্তাভজা প্রভৃতি মানুষের সমাজ জীবন কে বীভৎস করে তুলেছিল, তখন নুতন আশার বাণী নিয়ে উদ্য় হলেন অখ্যাত বাংলার এক গ্রামে আমাদের প্রাণের ঠাকুর, অশিক্ষিত দরিদ্র এই ব্রাহ্মন জগতের সামনে ধর্ম কে উপলব্ধি করার এক অভিনব পন্থা।বস্তুত তিনিই ঘোষণা করলেন যে যাই ধর্ম অনুসরণ করুক না কেন প্রত্যেক ধর্মের মুল লক্ষ্য এক, এবং সেই আখাঙ্খিত লক্ষ্য লাভে কারুকে তার নিজস্ব মত বা ধর্ম কে পরিত্যাগ করতে হবে না। তিনি নিজে সকল ধর্ম কে উপলব্ধি করেই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন। তাঁর প্রদশিত পথে সবাই তাঁর নিজস্ব ধর্ম বজায় রেখে অনুসরণ করতে পারে,হিন্দু হিন্দুতে থেকে, খ্রিস্টান খ্রিস্টানে থেকে এবং মুসলমান মুসলমানে থে্কেই সেই ধর্ম অনুসরণ করতে পারে। নিজস্ব ধর্ম পরিত্যাগ করার কোনও প্রয়োজন হয় না, না প্রয়োজন হয় সামাজিক আইন কানুন পরিবর্তনের।

আট প্রকার ভক্তির বিবরণ।

By Debashish Chakraborty on Saturday, February 22, 2014 at 9:54pm
ঠাকুর আট  রকম ভক্তির কথা বলতেন। সেই আঁট প্রকার ভক্তি হলঃ- ১)জ্ঞান ভক্তি ২)বৈধী ভক্তি ৩) প্রেমা ভক্তি ৪)  বিজ্ঞান ভক্তি ৫) শুদ্ধা ভক্তি। ৬) অহৈতুকী ভক্তি, ৭)ঊর্জিতা ভক্তি, ৮)মধুরা ভক্তি

১)ঠাকুর আছেন এবং আমি তাঁর সন্তান এইটি শাস্ত্র গ্রন্থ বা গুরুমুখ থেকে জেনে নিয়ে সেই ভাবে-সেই বিশ্বাসে আধারিত হয়ে ঠাকুরের আরাধনা এই প্রকার ভক্তিকে জ্ঞান ভক্তি বলে। ভগবান লাভের জন্য গুরুবাক্য বা শাস্ত্র-উপদেশে বিশ্বাস স্থাপন করা প্রয়োজন।

২)ভক্তি যেখানে বিধির উপর আশ্রিত তাকে বৈধী ভক্তি বলে, যেমন এত হাজার জপ, অমুক তীর্থ দর্শন, এত পুনশ্চরন করা, এত ব্রাহ্মন ভোজন করানো ইত্যাদি।এইরুপ বিধিবাদীর ভক্তি আচরণ করতে করতে ক্রমে ভগবানের উপর ভালবাসা আসে।

৩) প্রেমা ভক্তিঃ বৈধী ভক্তির চর্চা করতে করতে প্রেমা ভক্তির উদয় হয়, এই ভক্তি এলে আর বিধি নিয়মের দরকার নেই।এ অতি উচ্চ স্তরের ভক্তি, এই ভক্তি দিয়ে ভগবান কে বাঁধা যায়, কিন্তু এই ভক্তি লাভ করা বড় কঠিন,। এ ভক্তির আড়ম্বর নেই, ভক্তের কাছে ভগবান চান ফুল,পাতা ফল জল, যা সহজেই পাওয়া যায়। শ্রী ভগবান বলেছেন "শুদ্ধ চিত্ত ভক্ত প্রেমাভক্তির সাথে আমাকে ফুল পাতা ফল জল অর্পণ করলে তার সেই উপহার আমি গ্রহন করি।" ঠাকুর বলতেন " ভগবান কে যা কিছু অর্পণ করবে অনুরাগের সাথে করা চাই। পত্র পুষ্প ইত্যাদি সব টি তো তাঁর, আমার কি রইলো তার সঙ্গে? আমাদের প্রীতি ভালবাসাটুকু মিশিয়ে দিতে হবে। ভগবান সেইটি দেখেন। ঐশ্বর্যের ভাব থাকলে ভালবাসা চাপা পড়ে যায়, ঐশ্বর্যের মধ্যে মাধুর্য থাকে না।

৪) বিজ্ঞান ভক্তিঃ- ব্রহ্ম জ্ঞান লাভের পর যারা 'বিদ্যার আমি' রেখে ভগবৎ লীলা আস্বাদন করেন, আর লোকশিক্ষার জন্য করেন, তাঁদের বিজ্ঞান ভক্তি। যেমন নারদাদি। ভগবান লাভের পর যে করম-তাতে কত আনন্দ! তখন ভগবান লাভ হয়ে গেছে, ভক্ত ভগবানের মধ্যে রয়েছে।

৫) শুদ্ধা ভক্তি ঃ- গোপী দের ভক্তি শুদ্ধা ভক্তির উদাহরণ, সংসার বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য শুদ্ধা ভক্তি বা নিষ্কাম ভক্তি। ঠাকুর বলতেন যে তিনি শুদ্ধা ভক্তি দিতে কাতর। শুদ্ধা ভক্তি দুর্লভ।

৬) অহৈতুকী ভক্তিঃ  যেখানে কোনও কামনা নেই, তাকাকরি নামযশ এসব কিছুর চাহিদা নেই, শুধু ভালবাসার জন্য ভক্তি, তাকে অহৈতুকী ভক্তি  বলে। প্রহ্লাদের এই ভক্তি ছিল। ঠাকুর জগদম্বার কাছে এই শুদ্ধা অমলা নিষ্কাম অহৈতুকী ভক্তি  চেয়ে ছিলেন, এই ভক্তিতেই তিনি মাকে বেঁধেছিলেন।

৭)ঊর্জিতা ভক্তি ঃ-এই ভক্তি অনেক উচ্চ স্তরের  জিনিস, এতে ভক্ত হাঁসে কাঁদে নাচে গায়, যেমন অবস্থা চৈতন্য দেবের, ঠাকুরের হয়েছিল। ঠাকুর বলেছেন " যদি কারো ঊর্জিতা ভক্তি  হয়, নিশ্চয় জেনো ঈশ্বর সেখানে স্বয়ং বর্তমান।"

৮)মধুরা ভক্তিঃ-  দাস্য সখ্য প্রভৃতি সব্রকম ভাবের সমন্বয় হলে এই ভক্তির উৎপন্ন হয়,এ ভক্তি শ্রী মতী রাধারানীর হয়েছিল। অশ্রু স্তম্ভ পুলক  বৈবর্ণ্য  ও দিব্যন্মাদ- শ্রীমতীর যেরূপ হয়েছিল। জীবের এ ভাব হয় না, এই ভক্তি ই চরম ভক্তি।

WALLPAPERS ON RAMAKRISHNA, SARADADEVI, SWAMIJI