“ঠাকুর
একজন অসাধারণ ও অদ্ভুত লোক। তাঁর ওই ছবি ষট্-চক্রভেদের মূর্তি। তাঁর ঐ ভাবঘন
মূর্তির দিকে তাকালে মনে হয়-তিনি সব চক্র গুলি ভেদ করে আনন্দ সাগরে ডুবে
রয়েছেন।।আমি ঐ ছবিতে না না জিনিস দেখতে পাই, তাই বলি...। তাঁকে দেখেছি,তাই বলছি।
তাঁর সর্বাঙ্গে আধ্যাত্মিক শক্তির একটা তরঙ্গ সদা সবদাই খেলা করত...। কি অসীম
ক্ষমতার আধার তিনি ছিলেন। সূর্যলোক, চন্দ্রলোক, নক্ষত্রলোক, ব্রহ্মলোক- যেখানে যখন
ইচ্ছা তিনি বিচরন করতেন। একবার ঠাকুর নিজের ফটো দেখিয়ে আমাকে বলেন- দেখ এর ভিতরে
আমি রয়েছি, একে ধ্যান করবি। ঠাকুরের এ ছবিতে সব আছে”।
(সৎপ্রসঙ্গে
স্বামী বিজ্ঞানানন্দ,পৃঃ ১০৭-০৯)
No comments:
Post a Comment